হিজিবিজি ভাবনায় আমার আমি-৪৫!!
সে দূরবীক্ষণ হোক আর অণুবীক্ষণ হোক সকল চাহনিকে ফাঁকি দিয়ে একটি সূক্ষ অনুভুতি ঠিকই যথা ঠিকানায়,যথা নিয়মে পৌছঁবে!! সময়টাকে কী কখনো অবাস্তব প্রমাণ করা যায়??? সবকিছুতে আপেক্ষিকতাকে না টানলেও মাঝে মাঝে ধ্রুপদী ভাবনা নিয়ে অহেথুক ভালোলাগার খাত তৈরী করতে পারাটা মন্দ হতেই পারে না; বরঞ্চ দেঢ় ভালো যদি তাতে জীবনানন্দের মতোন দু দন্ড শান্তি মেলে!!!
তো, গতি পথে ২২ অক্টোবরের পরে আপনি চান বা না চান...৭ ই এপ্রিল তো আসবেই, তবে ২৫ শে জুন না এসে কী পারে???? অথচ এর উল্টোটাও হতে পারতো, ২৫ শে জুন, ৭ই এপ্রিল এবং ২২ অক্টোবর!!! কেন হয় নি???? সেটাই তো মিরাকল, সেটাই তো প্রশ্ন???
যাই হোক এভাবেই আমার চলমান সময়টাকে ঘিরে হয়তো অসংখ্য সব প্রশ্নের তীর জমে আছে...তীরের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হই নি যদিও, কিঞ্চিত রক্ত নিশ্চয়ই ঝড়েছে...সে লাল না হলেও সাদা, কালো, গোলাপি যে কোন একটা তো হবেই!!
প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসীরাও কী মাঝে মাঝে একটু ভড়কে যেয়ে সন্দিহান হয়ে পড়েন না???? সন্দেহের কোন অবকাশ না রেখে তবু বলা উচিত, কোন কোন প্রশ্ন সময়ে আপনা থেকেই উত্তর হয়ে যায়!!! ততোদিন সমস্ত অণুবীক্ষণ এবং দূরবীক্ষণগুলোতে যা দেখাবে তার সবটুকুই আপেক্ষিকতামাত্র!!!! সুতরাং, বাড়তি উদ্দীপণা এবং অযাচিত কৌতূহল নিয়ে কাল্পনিক কিছু আবিষ্কার করতে না যেয়ে বরং জন্মসূত্রে প্রাপ্ত চক্ষু আর সাধারণ দৃষ্টিশক্তির উপর আস্থা স্থাপন করা উত্তম বৈকি!!!
পুনশ্চ: আইনস্টাইন এর জন্ম নাকি আমার মতোই ১৪ মার্চ!!! আপেক্ষিকতার অবতারণা না করলে কী দুনিয়া চলতো না বোকাচোদা????