বন্ধু দিবসে ,
অকালে হারিয়েছি ইসতিয়াক কে । আজই আবার পেলাম হারানোর মত বন্ধু বিপুলকে ..।
অনেক ভারাক্রান্ত মন নিয়ে লিখতে বসেই ,আবেগ উৎপ্লিত হয়ে পড়লাম। মায়ার বাধন ছিড়ে চলেগেছে না ফেরার দেশেবন্ধু ইসতিয়াক, হয়েছিলো তাঁর দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসার। বন্ধু বিপুল দীর্ঘদিন যাবত ভুগছে কিডনি রোগে ।
প্রতি সপ্তাহে ডাইলিসিস করতে হয় দুইবার। ব্যয় বহুল দুরারোগ্য ব্যধিতে অর্থ সঞ্চালন আর সম্ভব হচ্ছে না ।
ফলে নিশ্চিত মৃত্যু দুচোখের প্রহর গুনে। আজ সকালে আমি ছেলে আহানাফ মালিক কে স্খুলে নিয়ে এসে পুরনো বন্ধু বিপুল কে দেখি লাঠি ভরে দাঁড়িয়ে আছে , আবেগ উৎপ্লিত কণ্ঠে জরিয়ে ধরে বললাম ছেলে কে নিয়ে আমার অফিসে এসো ।
কুশালাদির এক পর্যায়ে বন্ধু বিপুল বলল জীবণের শেষ ইচ্ছা যেন ওমরাহ হজ্জ করতে পারি। গচ্ছিত আছে কিছু টাকা বাকি অর্থের সঞ্চালন হলেই যদি আল্লাহ চাই ওমরাহ হজ্জে চলে যাবো দোয়া কর বন্ধু দিপু মালিক ।
ছেলেকে জরিয়ে ধরে বলল জিবনের এই পরন্ত বিকেলে শৈশবের সেই দিন গুলো তোমাদের সাথে কাটিয়েছি তা এখন চোখের জলে ভাসে। যা হোক জীবনের শেষ সম্বলটুকু এই ছেলে রাতুলই সম্বল। আমার অসুস্থাতায় ওর মাকে হারিয়েছি অনেক আগেই। ওকে হারানোর আগেই খোদা যেন আমারে নিয়ে যায় ।
এতো কষ্টের জীবণ হৃদয়ে সহেনা। সব কিছু শেষে বন্ধু বিপুলের জন্য অনেক কিছু করার ছিল আমার ।
আমার স্বাদ এবং স্বাদ্ধের সমন্বয় না থাকায় সমাজের বৃত্তবান কাছে বিপুলের জন্য আমি হাত বাড়ালাম । বিপুলের সঞ্চয় একাউন্ট, অগ্রণী ব্যাংক, কুমারখালী শাখা,............... { ৩৪০১৪৮২৬} এবং বিকাশ নাম্বার ......{