আমিনুল পুলিশকে জানিয়েছেন, ২০১৩ সালে তিনি আইএস নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। একপর্যায়ে তিনি বিশ্বাস করেন যে এ ধরনের যুদ্ধে যাওয়া তাঁর ঈমানি দায়িত্ব। এরপর তিনি বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ শুরু করেন। কিছুদিন আগে জাপানে বসবাসরত সাইফুল্লাহ নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। তিনি ইরাকে যাওয়ার ব্যাপারে সাহায্য করতে রাজি হন। তবে সিরিয়া হয়ে, না তুরস্ক হয়ে তাঁরা যাবেন তা এখনো ঠিক করা হয়নি। নিজেদের যোগাযোগের জন্য তাঁরা বিশেষ একটি মাধ্যম ব্যবহার করেন। এ মাধ্যমে ৬ মিনিট পর পর ডাটাগুলো নষ্ট হয়ে যায়।