জানি পাবে না দেবতারে
তবুও অবুঝ সূর্যমুখী
চেয়ে থাকে দেবতার দিকে।"
হৃদয়ের শেষ বিন্দুতে জেগেছে অাজ
জাতীয় কবির সূর্যমুখীকে।
সূর্যমুখীর অগ্নিমনো বাসনায়
অাক্রান্ত মলিনতার অাচ্ছাদন
ভাঙতে ছন্দমুক্ত জগতের মাঝে
জন্ম দিয়েছে লজ্জাবতীকে।
সূর্যমুখীর প্রেমপূর্ণ অন্ধরাহুর 
যমালয়ের বাসনা থেকে 
ধরিত্রীর সীমানা রক্ষার্থে
দেবতা অাজ পদচারণ দিয়েছে
লজ্জাবতীর কাছে।
অগ্ণিময় সূর্যমুখী ছায়া পায়
মৃত্তিকায় দেবতার পদচারণে।
২৭.৮.১৬
এ রউফ।